![স্ব-প্রণোদিত তথ্য প্রকাশ অত্যাবশ্যক : প্রধান তথ্য কমিশনার স্ব-প্রণোদিত তথ্য প্রকাশ অত্যাবশ্যক : প্রধান তথ্য কমিশনার](https://www.xfilesbd.com/media/imgAll/2021January/info-2307201223.jpg)
প্রধান তথ্য কমিশনার ডক্টর আবদুল মালেক বলেছেন, জনগণের প্রত্যাশা পূরণকল্পে স্ব-প্রণোদিত তথ্য প্রকাশ কার্যক্রম অত্যাবশ্যক। তিনি বলেন, ‘জনগণের তথ্য অধিকার প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে তথ্য অধিকার আইন সংসদে পাস করা হয়।
সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগ সুফল বয়ে আনবে। সরকারি অফিস, দপ্তর, সংস্থার পাশাপাশি বিদেশী অর্থপুষ্ট এনজিওসমূহের যাবতীয় তথ্যাদি সহজলভ্য ও সকলের প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করা দরকার।’
আজ বৃহস্পতিবার যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ‘তথ্য অধিকার আইন : এনজিওদের স্ব-প্রণোদিত তথ্য প্রকাশ’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রধান তথ্য কমিশনার এসব কথা বলেন।
ডক্টর আবদুল মালেক বলেন, সর্বোচ্চ তথ্য প্রকাশ ও সর্বনিম্ন গোপনীয়তা- এটাই হোক প্রাতিষ্ঠানিক মন্ত্র। বিশুদ্ধ ও প্রকৃত তথ্য জানার অধিকার সমাজের তথা জনগণের রয়েছে। অন্যদিকে বিকৃত তথ্য, মিথ্যাচার, বিদ্বেষ ও ঘৃণাপ্রসূত তথ্য প্রচার এবং গুজব রটনা সমাজদেহের জন্য ক্ষতিকর। তথ্য অধিকার আইনের সফল ও যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে জনগণের অধিকার সুনিশ্চিত করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।
যশোরের জেলা প্রশাসক মো. তমিজুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক শেখ মনিরুজ্জামান। তথ্য অধিকার আইন নিয়ে আলোচনা করেন এমআরডিআই’র নির্বাহী পরিচালক হাসিবুর রহমান মুকুর। যশোর জেলার ৮ টি উপজেলার ৭৬ জন এনজিও প্রতিনিধি কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া সরকারি কর্মকর্তা ও সাংবাদিকরা এই কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।