বুধবার,

১৮ জুন ২০২৫

|

আষাঢ় ৩ ১৪৩২

XFilesBd

ব্রেকিং

২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ করেছেন অর্থ-উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। মোট বাজেট -৭,৯০,০০০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা-৫,৬৪,০০০ কোটি টাকা বাজেট ঘাটতি -২,২৬,০০০ কোটি টাকা (জিডিপির ৩.৬%) জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা-৫
প্লাটিনাম জয়ন্তী: কালের দর্পণে আওয়ামী লীগ 
প্লাটিনাম জয়ন্তী: কালের দর্পণে আওয়ামী লীগ 

বাংলাদেশের স্বাধীনতার যে লাল সূর্য ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার শোচনীয় পরাজয়ের মধ্য দিয়ে অস্তমিত হয়েছিল, তা প্রায় দু’শ বছর পর আরেক ২৩ জুন  (১৯৪৯) সালে পুনরায় উদিত হওয়ার ক্ষেত্র প্রস্তুত হয় পুরনো ঢাকার কে.এম. দাস লেনের `রোজ গার্ডেন` নামক একটি ঐতিহাসিক স্থানে। সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তে  বাংলার মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল  হামিদ খান ভাসানীকে সভাপতি, টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার গ্রামীণ জনপদের নেতা শামসুল হককে সেক্রেটারি, ইয়ার মোহাম্মদ খানকে কোষাধ্যক্ষ এবং ২৯ বছর বয়সী উদীয়মান যুবনেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে যুগ্ম সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করে “পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ” নামে একটি গণমানুষের রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করে। সেই রাজনৈতিক ওডিসি আজ পঁচাত্তর বছর অতিক্রম করলো। 

সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪, ১৮:১৩

আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: প্রসঙ্গ ডালাস হিউস্টন সফর
আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: প্রসঙ্গ ডালাস হিউস্টন সফর

যুক্তরাষ্ট্রের শিল্প-সাহিত্য তখন এতোটা অর্থনীতিকেন্দ্রিক হয়নি; নামজাদা কবি সাহিত্যিক দেশটিতে গেলে বিশেষ সমাদার পেতেন। পারস্পরিক আলোচনা হতো শিল্প ও জীবনের সৌন্দর্যতত্ত্ব নিয়ে। বক্তৃতায় উঠে আসতো বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে শান্তির দর্শনসহ সমসাময়িক ইস্যু। কবি আর তাত্ত্বিকদের ঘিরে ঘরোয়া সংসদ, সামাজিক সভা আর কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাবগুলোতে হৈ চৈ লেগেই থাকতো। আলোচক হতেন প্রশংসিত, পত্রপত্রিকায় ফলাও করে খবরও প্রকাশ হতো। অথচ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জুটেছিল অসম্মান, হয়েছিলেন কটাক্ষের শিকার। বলছিলাম, তৃতীয়দফায় বিশ্বকবির আমেরিকা সফরের আদ্যোপান্ত। সময় ১৯২০ সালের অক্টোবর থেকে ১৯২১ সালের ফেব্রুয়ারি। 

শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ১২:১১

রবীন্দ্রনাথ কয়ায় এসেছিলেন
রবীন্দ্রনাথ কয়ায় এসেছিলেন

শিলাইদহ-জীবনে রবীন্দ্রনাথ কুষ্টিয়ার প্রত্যন্ত বিভিন্ন অঞ্চলে গিয়েছেন, ঘুরেছেন। কখনো ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রয়োজনে, কখনো প্রকৃতির সৌন্দর্যের মুগ্ধতায়। রবীন্দ্র স্পর্শে সেসব অগুরুত্বপূর্ণ ও অনালোকিত জায়গা হয়ে উঠেছে ইতিহাস এবং সাহিত্যপ্রেমীদের কাছে পরম আগ্রহের। বিশেষ করে সে-সব জায়গায় যদি রবীন্দ্রনাথের কোনো সৃষ্টির জন্ম হয়ে থাকে, তার মর্যাদা বিশেষ রকমের। কয়া গ্রাম এরকমই একটি গ্রাম। যেখানে রবীন্দ্র-স্পর্শ রয়েছে, রয়েছে তাঁর সৃষ্টিকর্ম। আবার ব্যবসায়িক এলাকা হিসেবেও ঠাকুর এস্টেটের একটি বড় মহল বা গঞ্জ ছিল কয়া গ্রাম। সে-সব বিবেনায় কয়া গ্রামের সঙ্গে রবীন্দ্রাথের যোগাযোগের ব্যাপারটি অনেকখানিই পরিষ্কার হয়ে ওঠে। 

শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ০৯:৩১