শনিবার,

২৭ এপ্রিল ২০২৪

|

বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

XFilesBd

শিরোনাম

যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বিএনপি নেতারা সন্ত্রাসীদের সুরক্ষা দেওয়ার অপচেষ্টা করছে : ওবায়দুল

জাতিসংঘের ডিএসজি আমিনার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১০:০৪, ৩ জুলাই ২০২৩

আপডেট: ১০:০৫, ৩ জুলাই ২০২৩

জাতিসংঘের ডিএসজি আমিনার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

 প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে আজ জাতিসংঘের ডেপুটি সেক্রটারি জেনারেল আমিনা জে মোহাম্মদ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

 বৈঠকে কোভিড-১৯ মহামারী এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে উদ্ভূত বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকটের বিষয়টি আলোচনায় উঠে আসে।
বৈঠকে সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে সংকট উত্তরণে জোর দেওয়া হয়।

 প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

 তিনি বলেন, বৈঠকে এসডিজি, জলবায়ূ পরিবর্তন, রোহিঙ্গা, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রভাব এবং মহামারীর ক্ষতিকর  প্রভাবগুলো গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।

 তিনি (আমিনা)  বিশ্ব শান্তি  রক্ষায় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অবদানের প্রশংসা করেছেন। 

 প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তাঁর সরকার আন্তর্জাতিক খাদ্য সংকট কাটিয়ে উঠতে যথাসময়ে বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

 তিনি বলেন, তাঁর সরকার সংকট নিরসনে সব পতিত জমি চাষের আওতায় আনার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী  বাড়ির ছাদে খাদ্য ও সবজির চাষের ওপরও গুরত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, তাঁর সরকার কৃষি খাতে গবেষণাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে।

 প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁরা ইতোমধ্যে লবণাক্ত ও বন্যা সহনশীল ধানের জাত উদ্ভাবন করেছেন এবং সেগুলো আরও উন্নত করতে কাজ করছেন।
রোহিঙ্গা ইস্যু প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।‘কিন্তু, তারা আমাদের জন্য বড় বোঝা হয়ে উঠেছে। এটি সামাজিক সমস্যা তৈরি করেছে’ বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। 

 আমিনা জে মোহাম্মদ বলেন, কোভিড-১৯ মহামারী এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ৫২টি দেশ এখন সংকটের দ্বারপ্রান্তে। 
‘আমাদের সম্মিলিতভাবে সংকট মোকাবেলা করতে হবে। উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য এটি একটি বড়  চ্যালেঞ্জ’ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

 এ সময় প্রধানমন্ত্রীর এ্যাম্বাসেডর-এট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মোঃ তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মুহাম্মদ আবদুল মুহিত উপস্থিত ছিলেন।