শনিবার,

২৭ এপ্রিল ২০২৪

|

বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

XFilesBd

শিরোনাম

যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বিএনপি নেতারা সন্ত্রাসীদের সুরক্ষা দেওয়ার অপচেষ্টা করছে : ওবায়দুল

চীন ও মার্কিন শীর্ষ ২ কূটনীতিকের মধ্যে ফোনালাপ

প্রকাশিত: ০৪:১১, ১৫ জুন ২০২৩

চীন ও মার্কিন শীর্ষ ২ কূটনীতিকের মধ্যে ফোনালাপ

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টোনি ব্লিঙ্কেন ও চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিন কাং বুধবার ফোনালাপ করেছেন। দেশ দুটির মধ্যে সাম্প্রতিক কূটনৈতিক তৎপরতার ক্ষেত্রে এটি হচ্ছে সর্বোচ্চ পর্যায়ের আলোচনা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, বিশেষ করে তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির এ দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

চীনকে শান্ত করার লক্ষ্যে আলোচনার করতে রবিবার ব্লিঙ্কেনের বেইজিংয়ে আসার কথা রয়েছে। এরআগে গত ফেব্রুয়ারিতে তার একটি পরিকল্পিত সফর হঠাৎ বাতিল করা হয়েছিল। তবে তাদের মধ্যে ফোনালাপ চলাকালে ছিন সতর্ক করে দিয়ে বলেন, এ দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক ‘নতুন জটিলতা এবং চ্যালেঞ্জের’ মুখে পড়েছে। এ বছরের শুরু থেকে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়। তিনি আরো বলেন, ‘চীন সর্বদা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং উত্থাপিত পারস্পরিক শ্রদ্ধা, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং উইন-উইন সহযোগিতার নীতি অনুযায়ী চীন-মার্কিন সম্পর্ক দেখে এবং পরিচালনা করে।’

ব্লিঙ্কেন টুইটার বার্তায় বলেছেন, তিনি ‘ রাতে পিআরসি’র স্টেট কাউন্সিলর ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিন কাংয়ের সাথে ফোনালাপ করেছেন।’ তিনি আরো বলেন, এ সময় তারা ‘যোগাযোগের বিভিন্ন চ্যানেল উন্মুক্ত রাখার পাশাপাশি দ্বিপাক্ষিক এবং বৈশ্বিক বিষয়গুলো বজায় রাখার চলমান প্রচেষ্টা নিয়ে আলোচনা করেন।’

মার্কিন পররাষ্ট্র বিভাগের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, ব্লিঙ্কেন কিনের সাথে ‘ভুল বোঝাবুঝি এবং সংঘাত এড়াতে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে সম্পর্ককে দায়িত্বশীলভাবে পরিচালনা করার জন্য যোগাযোগ লাইন উন্মুক্ত রাখার গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছেন।’
মিলার বলেন, ব্লিঙ্কেন আরো ‘স্পষ্ট করেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র উদ্বেগের ক্ষেত্রগুলোর পাশাপাশি সম্ভাব্য সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো বাড়াতে কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যাবে।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, ব্লিঙ্কেন ১৮ জুন বেইজিং পৌঁছাবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ২০১৮ সালের অক্টোবরে ব্লিঙ্কেনের পূর্বসূরি মাইক পম্পেওর পর চীনে কোন মার্কিন শীর্ষ কূটনীতিকের এটি হবে প্রথম সফর।